কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত উক্তি

হ্যালো ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম । আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন । আজকে আমি আমার পোষ্টের মাধ্যমে কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিখ্যাত কিছু উক্তি তুলে ধরবো । কাজী নজরুল ইসলাম ২৪ শে মে ১৮৯৯ সালে জন্মগ্রহণ করেন । জন্মের পর পরই তার মা বাবা মারা যায় । তাইতো তার জীবন কাটে অনেক দুঃখ কষ্টে । জীবনের সঙ্গে সংগ্রাম করে অতিবাহিত করতে হয়েছে তার জীবন। গ্রামের একটি  মক্তব থেকে তিনি প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করেন । তিনি জীবন সংগ্রামের সকল জায়গায় কাজ করে গেছেন তিনি চায়ের দোকানেও কাজ করেছেন অনেকদিন । তার জীবনে অনেক দুঃখ থাকায় অনেকেই তার নাম দিয়েছে  দুখু মিয়া ।

কবি কাজী নজরুল ইসলাম ছিলেন একাধারে উপন্যাসিক, নাট্যকর, সংগীত শিল্পী  এবং প্রগতিশীল চিন্তাধারার অধিকারী । তিনি অন্যায়কে কখনো প্রশ্রয় দেননি । ইংরেজদের বিরুদ্ধে নানা ধরনের বিদ্রোহী কবিতা তিনি লিখে গেছেন । লিখে গেছেন পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের বিরুদ্ধে কবিতা । তার অনুপ্রেরণায় বাঙালিরা আরো যুদ্ধ করা সাহসিকতা দেখায় । সে সময়ের কবীরা তাদের কোভিদ ভাষায় অনুপ্রেরণা জাগিয়েছে মুক্তিযোদ্ধাদের । তাই আজকে আমি আমার পোষ্টের মাধ্যমে কবি কাজী নজরুল ইসলামের কিছু উক্তি তুলে ধরব আশা করছি আপনারা আমাদের  পোস্টের মাধ্যমে কবি কাজী নজরুল ইসলামের সে সকল উক্তি পেয়ে যাবেন ।

বিদ্রোহী ও প্রতিবাদ নিয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলামের উক্তি

খুবই কাজী নজরুল ইসলামকে বিদ্রোহী কবি বলা হয় । কারণ তিনি অন্যায়ের বিরুদ্ধে সর্বদাই প্রতিবাদ করেছেন তার কবির ভাষায় । তিনি কখনোই অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি । অন্যায়ের বিরুদ্ধে শুধু প্রতিবাদেই করে গেছেন । তাইতো তিনি একাধারে অনেক বিদ্রোহী কবিতা এবং উপন্যাস লিখে গেছেন । কার লেখা বিদ্রোহী কবিতা গুলি অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে । তিনি পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীদের বিরুদ্ধেও অনেক বিদ্রোহী কবিতা লিখেছেন সেই সাথে লিখেছেন ইংরেজদের বিরুদ্ধে । সেখান থেকে কিছু উক্তি আজকে আমি আমার  পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরব । আশা করছি আপনারা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে কবি কাজী নজরুল ইসলামের বিদ্রোহী  উক্তিগুলো পেয়ে যাবেন ।

আমি বেদুইন, আমি চেঙ্গিস, আমি আপনারে ছাড়া করি না কাহারে কূর্ণিশ।
কাজী নজরুল ইসলাম

মহা বিদ্রোহী রণক্লান্ত
আমি সেই দিন হব শান্ত।
যবে উৎপীড়িতের ক্রন্দন-রোল আকাশে-বাতাসে ধ্বনিবে না,
অত্যাচারীর খড়গ কৃপাণ ভীম রণ, ভূমে রণিবে না-
বিদ্রোহী রণক্লান্ত
আমি সেই দিন হব শান্ত।
কাজী নজরুল ইসলাম

আমি বন্ধনহারা কুমারীর বেনী, তন্বী নয়নে বহ্নি, আমি ষোড়শীর হৃদি-সরসিজ প্রেম উদ্দাম, আমি ধন্যি।
কাজী নজরুল ইসলাম

বল বীর-বল উন্নত মম শির! শির নেহারি আমারি নতশির ওই শিখর হিমাদ্রির।
কাজী নজরুল ইসলাম

কারার ঐ লৌহকপাট, ভেঙ্গে ফেল কর রে লোপাট, রক্ত-জমাট শিকল পূজার পাষাণ-বেদী।
কাজী নজরুল ইসলাম

ফাঁসির মঞ্চে গেয়ে গেল যারা জীবনের জয়গান
আসি অলক্ষ্যে দাঁড়ায়েছে তারা, দিবে কোন বলিদান? উৎস
কাজী নজরুল ইসলাম

আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদ-চিহ্ন।
কাজী নজরুল ইসলাম

কাজী নজরুল ইসলামের প্রেরণামূলক বাণী

কবি কাজী নজরুল ইসলাম অনেক  প্রেরণামূলক  বাণী করে গেছেন । তিনি সাফল্য লক্ষ্যের অর্জনে সর্বদা চেষ্টা করতে বলেছেন । একটুতেই যেন হাল ছেড়ে না দেই কারণ জীবনে সাফল্য অর্জন করতে হলে অবশ্যই আপনাকে হোঁচট খেতেই হবে । তা না হলে কখনোই আপনি সাফল্য অর্জন করতে পারবেন না । তাইতো তিনি বলেছেন ব্যক্ত না হওয়ার সবচাইতে নিশ্চিত পথ হলো  দৃহ সংকল্প থাকা। তাই অবশ্যই আপনাকে সাফল্য অর্জন করতে হলে ধৈর্যশীল হতে হবে । তা না হলে কখনো আপনি জীবনে সাফল্য অর্জন করতে পারবেন না । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক কবে কাজী নজরুল ইসলামের তুলনামূলক কিছু উক্তি সম্পর্কে ।

ব্যর্থ না হওয়ার সব চাইতে নিশ্চিন্ত পথ হলো সাফল্য অর্জনে দৃঢ় সঙ্কল্প হওয়া।
কাজী নজরুল ইসলাম

অন্ধের মতো কিছু না বুঝিয়া, না শুনিয়া, ভেড়ার মতো পেছন ধরিয়া চলিও না । নিজের বুদ্ধি, নিজের কার্যশক্তিকে জাগাইয়া তোলে ।
কাজী নজরুল ইসলাম

বহু যুবককে দেখিয়াছি যাহাদের যৌবনের উর্দির নিচে বার্ধকের কঙ্গাল মূর্তি।
কাজী নজরুল ইসলাম

আসবে ঝড়, নাচবে তুফান, টুটবে সকল বন্ধন,
কাঁপবে কুটীর সেদিন ত্রাসে, জাগবে বুকে ক্রন্দন-
টুটবে যবে বন্ধন!
পড়বে মনে, নেই সে সাথে
বাঁধবে বুকে দুঃখ-রাতে-
আপনি গালে যাচবে চুমা,
চাইবে আদর, মাগবে ছোঁওয়া,
আপনি যেচে চুমবে-
বুঝবে সেদিন বুঝবে।
কাজী নজরুল ইসলাম

আমরা রচি ভালোবাসার
আশার ভবিষ্যৎ
মোদের স্বর্গ-পথের আভাস দেখায়
আকাশ-ছায়াপথ!
মোদের চোখে বিশ্ববাসীর
স্বপ্ন দেখা হোক সফল।
আমরা ছাত্রদল।
কাজী নজরুল ইসলাম

সত্য যদি লক্ষ্য হয়, সুন্দর ও মঙ্গলের সৃষ্টি সাধনা ব্রত হয়, তবে তাহার লেখা সম্মান লাভ করিবেই করিবে।
কাজী নজরুল ইসলাম

রক্ত ঝরাতে পারি না তো একা, তাই
লিখে যাই এ রক্ত লেখা।
কাজী নজরুল ইসলাম

আজি হতে শত বর্ষে আগে, কে কবি,
স্মরণ তুমি করেছিলে আমাদের শত অনুরাগে।
কাজী নজরুল ইসলাম

দুঃখ নিয়ে কাজী নজরুল ইসলামের উক্তি

নানা দুঃখ কষ্টের মধ্যেও কবি কাজী নজরুল ইসলাম নিজের জীবনকে অতিবাহিত করেছেন । তারপরও কোনদিনও তিনি দুঃখ কষ্টের কাছে হার মানেন নি । তাইতো তিনি দুঃখ নিয়েও অনেক উক্তি করে গেছেন । তারই অনুপ্রেরণামূলক উক্তিগুলোর সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই google এ সার্চ করে থাকে । তাই আজকে আমি আমার পোষ্টের মাধ্যমে কবি কাজী নজরুল ইসলামের দুঃখ নিয়ে কিছু উক্তি তুলে ধরব । আশা করছি আপনারা আমাদের  কষ্টের মাধ্যমে খুব সহজেই কবি কাজী নজরুল ইসলামের দুঃখ নিয়ে উক্তি গুলো পেয়ে যাবেন ।

নুড়ি হাজার বছর ঝরণায় ডুবে থেকেও রস পায় না।
কাজী নজরুল ইসলাম

হাসি দিয়ে যদি লুকালে তোমার সারা জীবনের বেদনা
আজো তবে শুধু হেসে যাও, আজ বিদায়ের দিনে কেঁদোনা।
কাজী নজরুল ইসলাম

মৃত্যুর যন্ত্রণার চেয়ে বিরহের যন্ত্রণা যে কতো কঠিন,
কতো ভয়ানক তা একমাত্র ভুক্তভুগিই অনুভব করতে পারে।
কাজী নজরুল ইসলাম

আমার যাবার সময় হল দাও বিদায় মোছ আঁখি দুয়ার খোল দাও বিদায়।
কাজী নজরুল ইসলাম

আমি নিজেই নিজের ব্যথা করি সৃজন
শেষে সেই আমারে কাঁদায়, যারে করি আপনারি জন।
কাজী নজরুল ইসলাম

গাইতে গিয়ে কন্ঠ ছিড়ে আসবে যখন কান্না
বলবে সবাই- সেই যে পথিক তার শোনানো গান না?-
আসবে ভেঙ্গে কান্না,
পড়বে মন আমার সোহাগ
কন্ঠে তোমার কাদবে বেহাগ
পড়বে মনে আমার ফাকি
অশ্রুহারা কঠিন আখি
ঘন ঘন মুছবে,
বুঝবে সেদিন বুঝবে।
কাজী নজরুল ইসলাম

যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে
অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুঁছবে
বুঝবে সেদিন বুঝবে।
কাজী নজরুল ইসলাম

আসবে আবার আশিন-হাওয়া, শিশির-ছেঁচা রাত্রি,
থাকবে সবাই – থাকবে না এই মরণ-পথের যাত্রী!
আসবে শিশির-রাত্রি!
থাকবে পাশে বন্ধু স্বজন,
থাকবে রাতে বাহুর বাঁধন,
বঁধুর বুকের পরশনে
আমার পরশ আনবে মনে-
বিষিয়ে ও-বুক উঠবে-
বুঝবে সেদিন বুঝবে!
কাজী নজরুল ইসলাম

স্বপন ভেঙ্গে নিশুত রাতে, জাগবে হঠাৎ চমকে
কাহার যেন চেনা ছোয়ায় উঠবে ও-বুক ছমকে-
জাগবে হঠাৎ ছমকে,
ভাববে বুঝি আমিই এসে
বসনু বুকের কোলটি ঘেষে
ধরতে গিয়ে দেখবে যখন
শূন্য শয্যা মিথ্যা স্বপন
বেদনাতে চোখ বুজবে-
বুঝবে সেদিন বুঝবে ।
কাজী নজরুল ইসলাম

কপালে সুখ লেখা না থাকলে সে কপাল পাথরে ঠুকেও লাভ নেই। এতে কপাল যথেষ্টই ফোলে, কিন্তু ভাগ্য একটুও ফোলে না ।
কাজী নজরুল ইসলাম

এই নীরব নিশীথ রাতে
শুধু জল আসে আঁখিপাতে!
কাজী নজরুল ইসলাম( উৎস

হে দারিদ্র্য, তুমি মোরে ক’রেছ মহান!
তুমি মরে দানিয়াছ খ্রিষ্টের সম্মান।
কাজী নজরুল ইসলাম( উৎস

আমাদের শত ব্যথিত হৃদয়ে
জাগিয়া রহিবে তুমি ব্যথা হ’য়ে,
হলে পরিজন চির-পরিচয়ে
পুনঃ পাব তব দরশন,
এ নহে পথের আলাপন।
কাজী নজরুল ইসলাম

মানবতা নিয়ে কাজী নজরুল ইসলামের উক্তি

মানবতা নিয়ে কবি কাজী নজরুল ইসলাম নানা ধরনের উক্তি ও বাণী করে গেছেন । তার লেখা কিছু উক্তি ও বাণী আজকে আমি আমার পোস্টের মাধ্যমে তুলে ধরবো । আপনারা যারা কবি কাজী নজরুল ইসলামের মানবতা নিয়ে উক্তি ও বাণী পেতে চান তারা আমাদের সম্পূর্ন  পোষ্টটি  পড়ুন । আশা করছি তাহলে আপনারা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে কাজী নজরুল ইসলামের মানবতা নিয়ে উক্তি ও বাণী গুলো পেয়ে যাবেন । তাহলে আসুন জেনে নেয়া যাক কবি কাজী নজরুল ইসলামের উক্তি ও বাণী ।

নামাজ পড়, রোজা রাখ, কলমা পড় ভাই,তোর আখেরের কাজ করে নে সময় যে আর নাই।
কাজী নজরুল ইসলাম

মৌ-লোভী যত মৌলবি আর মোল-লা’রা কন হাত নেড়ে
দেব-দেবী নাম মুখে আনে সবে দাও পাজিটার জাত মেরে
ফতোয়া দিলাম কাফের কাজী ও
যদিও শহীদ হইতে রাজি ও
আমপারা পড়া হামবড়া মোরা এখনও বেড়াই ভাত মেরে
হিন্দুরা ভাবে পার্শী শব্দে কবিতা লেখে ও পা’ত নেড়ে।
কাজী নজরুল ইসলাম

পুঁথির বিধান যাক পুড়ে তোর
বিধির বিধান সত্য হোক।
কাজী নজরুল ইসলাম

যুগের ধর্ম এই- পীড়ন করিলে সে পীড়ন এসে পীড়া দেবে তোমাকেই!
কাজী নজরুল ইসলাম

গাহি সাম্যের গান –
মানুষের চেয়ে বড় কিছু নাই , নহে মহীয়ান
কাজী নজরুল ইসলাম

দূর আজানের মধুর ধ্বনি, বাজে, বাজে মসজিদের-ই মিনারে।
মনেতে জাগে, হাজার বছর আগে, হজরত বেলালের অনুরাগে।
তার খাস এলাহান, মাতাইতো প্রাণ।
ভাঙ্গাইতো পাষান, জাগাইতো মহিমারে।
দূর আজানের মধুর ধ্বনি, বাজে, বাজে মসজিদের-ই মিনারে।
কাজী নজরুল ইসলাম

বিশ্ব যখন এগিয়ে চলেছে, আমরা তখনও বসে- বিবি তালাকের ফতোয়া খুঁজেছি, ফিকাহ ও হাদিস চষে।
কাজী নজরুল ইসলাম

মরিছে হিন্দু, মরে মুসলিম এ উহার ঘায়ে আজ,
বেঁচে আছে যারা মরিতেছে তারা, এ-মরণে নাহি লাজ!
জেগেছে শক্তি তাই হানাহানি,
অস্ত্রে অস্ত্রে নব জানাজানি!
আজি পরীক্ষা-কাহার দস্ত হয়েছে, কত দরাজ!
কে মরিবে কাল সম্মুখ-রণে, মরিতে কা’রা নারাজ!
কাজী নজরুল ইসলাম

বাহিরের স্বাধীনতা গিয়াছে বলিয়া অন্তরের স্বাধীনতাকেও আমরা যেন বিসর্জন না দিই।
কাজী নজরুল ইসলাম

হেথা সবে সম পাপী, আপন পাপের বাটখারা দিয়ে অন্যের পাপ মাপি!
কাজী নজরুল ইসলাম

অসুন্দর পৃথিবীকে সুন্দর করতে; সর্বনির্যাতন থেকে মুক্ত করতেই মানুষের জন্ম।
কাজী নজরুল ইসলাম

হিন্দু না ওরা মুসলিম এই জিজ্ঞাসে কোন জন হে, কাণ্ডারি বল ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা’র ।
কাজী নজরুল ইসলাম

জানিস নাকি ধর্ম সে যে বর্মসম সহনশীল
তাই কি ভাই ভাঙতে পারে ছোঁওয়া ছুঁয়ির ছোট্ট ঢিল ?
যে জাত-ধর্ম ঠুনকো এত আজ না হয় কাল ভাঙবে সে ত।
যাক না সে জাত জাহান্নামে রইবে মানুষ নাই পরোয়া।
কাজী নজরুল ইসলাম

যেথা সবে-সম-পাপী
আপন পাপের বাটখারা দিয়ে অন্যের পাপ মাপি
জবাবদিহির কেন এত ঘটা যদি দেবতাই হও
টুপি পড়ে টিকি রেখে সদা বলো যেন তুমি পাপী নও
পাপী নও যদি কেন এ ভড়ং ট্রেডমার্কার ধুম
পুলিশি পোশাক পরিয়া হয়েছ পাপের আসামী গুম।
কাজী নজরুল ইসলাম

মসজিদেরই পাশে আমার কবর দিও ভাই
যেন গোরে থেকেও মোয়াজ্জিনের আজান শুনতে পাই।
কাজী নজরুল ইসলাম

খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে
বিরাট শিশু আনমনে।
প্রলয় সৃষ্টি তব পুতুল খেলা
নিরজনে প্রভু নিরজনে।।
কাজী নজরুল ইসলাম

সর্বশেষ কথা,

 আমি আমার পোষ্টের মাধ্যমে কবি কাজী নজরুল ইসলামের কিছু উক্তি তুলে ধরেছি  । আপনারা যারা কবিগুরু কাজী নজরুল ইসলামের সকল উক্তি পেতে চান তারা আমাদের  সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন  । আশা করছি তাহলে আপনারা আমাদের পোস্টের মাধ্যমে উপকৃত হতে পারবেন  । এ ধরনের আরো পোস্ট পেতে আমাদের ওয়েবসাইট এর সাথেই থাকুন  । আমাদের ওয়েবসাইটে পরিদর্শন করার জন্য আপনাদের সকলকে ধন্যবাদ  ।

মন্তব্য করুন

আপনার ই-মেইল এ্যাড্রেস প্রকাশিত হবে না। * চিহ্নিত বিষয়গুলো আবশ্যক।